কি
করে পড়ি তোমায়? তোমায় পড়ে ফেলা সেও তো এক স্পর্ধা। এক সমুদ্র কোলাহল
চারিদেকে। যতটুকু জেনেছি দূর থেকে স্রোতের বিপরীতে চলাতেই তার আনন্দ। ৬০ এর
দশকের এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব। ছবি দেখে নিশ্চই বুঝে গেছেন কার কথা বলছি?
হাংরি আন্দোলনের প্রবক্তা শ্রদ্ধের কবি সাহিত্যিক লেখক মলয় রায়চৌধুরী।আলাপ, কথাবার্তায় ভীষন খোলা মনের মানুষ। রসিকতা, মজা করতে বেশ ভালোবাসেন।
রক্তের সম্পর্ক নেই। তবুও সম্পর্কে উনি আমার দাদু। ফেসবুকে উনি আমায় প্রথম নাতনির আদর দেন। সৌভাগ্যবতী আমি সে দিক থেকে। সকলের ভালোবাসায় জড়িয়ে আছি সুন্দর।
এখনো সামনা সামনি দেখার সৌভাগ্য হয়নি। তবুও কথা বলতে গিয়ে বার বার মনে হয়েছে খুব আপন কেউ। অসুস্থতার কারনে টাইপ করতে পারেন না তবুও তার লিখে চলার যে অদম্য নেশা আমায় উৎসাহিত করে ভীষণ রকম।
ওনার নিরলস লিখে চলা। স্পষ্ট কথা স্পষ্ট ভাবে বলা।খ্যাতির পেছনে না ছোটা। কেবল নিজের কাজ করে যাওয়া। সাহিত্য একাডেমী এওয়ার্ড ফিরিয়ে দেওয়া। আমায় ছুঁয়ে গেছে আমারই অজান্তে।
দাদু যখন আমার লেখায় ভুল ধরেদেন আমি আপ্লুত হই। আর ভাবি ভুলগুলো যেন ভুল করেই ভুল হয় বার বার।
এক গভীর সমুদ্র। সমুদ্রকে পড়ে ফেলার সাধ্য আমার নেই। "এক প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক ছুতার" ঘিরে রেখেছে সেই সমুদ্রকে। সেই গভীরে মণি মুক্তোর মতো ছড়িয়ে আছে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, অনুবাদ, প্রবন্ধ, নাটক। হাংরি আন্দোলন, সাংবাদিকতা , বাংলা সাহিত্যে নিজের স্থান করে নিয়েছেন উনি। তাকে বলা হয় ভিন্ন ধারার জনক।
" শয়তানের মুখ" দিয়ে শুরু তারপর থেকে এখনো চলছে কলম। প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক ছুতার নিয়ে যে shot Film হয়েছে তা বিভিন্ন দেশের ফিল্ম উৎসবে পুরুস্কৃত হয়েছে।
এমন একজন ব্যক্তিত্ব আমার "দাদু "ভেবে গর্বিত হই আমি। আমার কাছে দাদুর একটি আবদার ছিল, " নাতনি তোর সাথে আমার একটাও ছবি নেই " সেই আবেগটুকু সেই আবদারটুকু পূরণ করতেই এই ছবিটি দাদুর প্রতি #আমার #শ্রদ্ধা।
রক্তের সম্পর্ক নেই। তবুও সম্পর্কে উনি আমার দাদু। ফেসবুকে উনি আমায় প্রথম নাতনির আদর দেন। সৌভাগ্যবতী আমি সে দিক থেকে। সকলের ভালোবাসায় জড়িয়ে আছি সুন্দর।
এখনো সামনা সামনি দেখার সৌভাগ্য হয়নি। তবুও কথা বলতে গিয়ে বার বার মনে হয়েছে খুব আপন কেউ। অসুস্থতার কারনে টাইপ করতে পারেন না তবুও তার লিখে চলার যে অদম্য নেশা আমায় উৎসাহিত করে ভীষণ রকম।
ওনার নিরলস লিখে চলা। স্পষ্ট কথা স্পষ্ট ভাবে বলা।খ্যাতির পেছনে না ছোটা। কেবল নিজের কাজ করে যাওয়া। সাহিত্য একাডেমী এওয়ার্ড ফিরিয়ে দেওয়া। আমায় ছুঁয়ে গেছে আমারই অজান্তে।
দাদু যখন আমার লেখায় ভুল ধরেদেন আমি আপ্লুত হই। আর ভাবি ভুলগুলো যেন ভুল করেই ভুল হয় বার বার।
এক গভীর সমুদ্র। সমুদ্রকে পড়ে ফেলার সাধ্য আমার নেই। "এক প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক ছুতার" ঘিরে রেখেছে সেই সমুদ্রকে। সেই গভীরে মণি মুক্তোর মতো ছড়িয়ে আছে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, অনুবাদ, প্রবন্ধ, নাটক। হাংরি আন্দোলন, সাংবাদিকতা , বাংলা সাহিত্যে নিজের স্থান করে নিয়েছেন উনি। তাকে বলা হয় ভিন্ন ধারার জনক।
" শয়তানের মুখ" দিয়ে শুরু তারপর থেকে এখনো চলছে কলম। প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক ছুতার নিয়ে যে shot Film হয়েছে তা বিভিন্ন দেশের ফিল্ম উৎসবে পুরুস্কৃত হয়েছে।
এমন একজন ব্যক্তিত্ব আমার "দাদু "ভেবে গর্বিত হই আমি। আমার কাছে দাদুর একটি আবদার ছিল, " নাতনি তোর সাথে আমার একটাও ছবি নেই " সেই আবেগটুকু সেই আবদারটুকু পূরণ করতেই এই ছবিটি দাদুর প্রতি #আমার #শ্রদ্ধা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন