সুবো আচার্য'র কবিতা
'ভূয়োদর্শন'
রাক্ষসী শূন্যতায় উল্টোমুখে হাঁটছিল তিনজন
অথবা সন্মুখ--
মাঝে মাঝে দিকভ্রান্তি, ভয়,
ভ্রান্তি নয়, ভ্রম নয়, মায়া নয়, স্পষ্ট কুয়াশা
শীত, কাতর বাতাস, জনতায় নির্জনতায়, কোলাহলে স্রোতশব্দ
নারীর শরীরে অপ্রেম, অবিশ্বাস, বীর্যগন্ধ
বুকের ভিতরে চলে অন্ধ ভাঙন বাহিরে নিশ্চিত শান্তি,
সমাজ সংসার, জীবনের প্রতি রূপ, রূপান্তর,
স্মৃতি ও বিস্মৃতি, খেলা
তীক্ষ্ণ দৃষ্টিপাত মাংসে --- মাংসে ভিতরে হিংস্রতা,
হাত মোচড়ানো ক্ষোভ --
এরই মধ্যে হেঁটে যেতে হবে একজীবনের অনন্তকাল !
ভাবলো একজন, ভেবে জলে ডোবা মানুষের শেষ
দৃষ্টিপাতের মতন তাকিয়ে থমকে দাঁড়ালো,
অন্যজন চমকে উঠে মিশে গেল গড্ডল প্রবাহে
চোখের পলকে,
তিন নম্বর লোকটি একটু হাসলো
দুঃখ কিনা স্পষ্ট বোঝা গেল না তারপর একা হাঁটতে লাগল শান্তভাবে
( 'চন্দ্রগ্রহণ' পত্রিকা, হাংরি আন্দোলন সংখ্যা, সেপ্টেম্বর -অক্টোবর ২০১৪ )
'ভূয়োদর্শন'
রাক্ষসী শূন্যতায় উল্টোমুখে হাঁটছিল তিনজন
অথবা সন্মুখ--
মাঝে মাঝে দিকভ্রান্তি, ভয়,
ভ্রান্তি নয়, ভ্রম নয়, মায়া নয়, স্পষ্ট কুয়াশা
শীত, কাতর বাতাস, জনতায় নির্জনতায়, কোলাহলে স্রোতশব্দ
নারীর শরীরে অপ্রেম, অবিশ্বাস, বীর্যগন্ধ
বুকের ভিতরে চলে অন্ধ ভাঙন বাহিরে নিশ্চিত শান্তি,
সমাজ সংসার, জীবনের প্রতি রূপ, রূপান্তর,
স্মৃতি ও বিস্মৃতি, খেলা
তীক্ষ্ণ দৃষ্টিপাত মাংসে --- মাংসে ভিতরে হিংস্রতা,
হাত মোচড়ানো ক্ষোভ --
এরই মধ্যে হেঁটে যেতে হবে একজীবনের অনন্তকাল !
ভাবলো একজন, ভেবে জলে ডোবা মানুষের শেষ
দৃষ্টিপাতের মতন তাকিয়ে থমকে দাঁড়ালো,
অন্যজন চমকে উঠে মিশে গেল গড্ডল প্রবাহে
চোখের পলকে,
তিন নম্বর লোকটি একটু হাসলো
দুঃখ কিনা স্পষ্ট বোঝা গেল না তারপর একা হাঁটতে লাগল শান্তভাবে
( 'চন্দ্রগ্রহণ' পত্রিকা, হাংরি আন্দোলন সংখ্যা, সেপ্টেম্বর -অক্টোবর ২০১৪ )
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন