বৃহস্পতিবার

হিরন মিত্র'র আঁকা মলয় রায়চৌধুরী

 হিরণ মিত্র’র আঁকা আমার শৈশবের ইমলিতলা, উত্তরপাড়া, কলকাতা

ইমলিতলার অন্ত্যজ মানুষের বস্তি, আমাদের পাড়া


আমাদের উত্তরপাড়ার জমিদারবাড়ি যা খণ্ডহর হয়ে গিয়েছিল । আমরা বলতুম বারোঘর চার সিঁড়ির বাড়ি । এখন ভেঙে আবাসান তৈরি হয়েছে।

ইমলিতলায় গলির শেষে গাঁজার ঝোপ । এখানেই প্রথম গাঁজা, তাড়ি, শুয়োরের মাংসের সাথে আত্মীয়তা হয় ।

গরমের ছুটিতে বড়োজেঠার সাইকেলের পেছনে বসে মিউজিয়ামে যেতুম। সারাদিন নানা ঘরে ঘুরে বেড়াতুম । বড়ো জেঠা কিপার অব পেইনটিংস অ্যান্ড স্কাল্পচার ছিলেন।

পাটনা মিউজিয়াম । আমার শৈশবের বিস্ময় জগৎ ।

মিউজিয়ামের মূর্তি । বউরা আলেকজাণ্ডারের লিঙ্গে হাত ঠেকিয়ে আর পুরুষরা অপ্সরার স্তনে হাত বুলিয়ে চকচকে করে দিয়েছিল ।

শৈশবে কলকাতায় গেলে পিসেমশায়ের আহিরিটোলার বাড়িতে থাকতুম

মামার বাড়ি পাণিহাটি যাবার সময়ে শিয়ালদহ হয়ে যেতে হতো । শিয়ালদহ স্টেশন সেসময়ে উদ্বাস্তুরা ভাঙা-সংসার পেতেছে ।

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে চাইবাসায় পরিচয়।

আমার বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্য দিচ্ছেন আমারই বন্ধুরা

হিরন মিত্রের চোখে আমি




কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন