"মলয়দা,রাজাদার কবিতা পাঠ করতে গিয়ে আপনি যে কথাগুলো বললেন সে-সম্পর্কে দু-একটি কথা যা আমি জানি : প্রথমত,ধৃতরাষ্ট্র মনোজের পত্রিকা ছিল,রাজাদারা সঙ্গে ছিলেন। ওখানেই প্রথম অরুণেশদার 'অপরাধ আত্মার নিষিদ্ধ যাত্রা' বেরোয়। দ্বিতীয়ত, কন্সট্রেশন ক্যাম্প একা অলোকের কাগজ ছিল না। রাজাদা,কিশোর,এরা অনেকেই ছিল। রাজাদা এবার কোচবিহারে এসে বলেছিলেন,কিশোরের সঙ্গে তার কথা হয়েছে। পত্রিকাটা আবার বের করবার। আমাকে লিখতেও বলেছিলেন যদিও কিশোর আর উদ্যোগ নেয় নি। অরুণেশ কোচবিহার থেকে বের করতেন 'জিরাফ'। পরে জীবতোষ দাশ বের করলেন 'নাড়িভূড়ি','রোবট'। আশিসও একটা পত্রিকা বের করত। উত্তরবঙ্গে অঅরুণেশদার নেতৃত্বে ৮০-র দশকের শুরুতেই হাংরি আন্দোলন শুরু হলে সুভাষদা শিলিগুড়ি এসেছিলেন। শৈলেশ্বরদা ভাবলেন,নেতৃত্ব সুভাষের হাতে চলে যাচ্ছে। এনিয়ে একটা বিরোধ হয়েছিল যে নেতৃত্ব কার হাতে থাকবে। এত শিশুসুলভ এসব। কিন্তু এতে হাংরি চেতনার একটা লোমও ছেঁড়া যায় না।"
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন