হাংরি জেনারেশনের কথা বলবে এই বই, উদ্বোধন হল অক্সফোর্ড বুক স্টোরে
১৯৬১-র পটনায় এক ইস্তেহার প্রকাশের পর থেকেই যে হাংরি আন্দোলন
দাবানলের মতো
ছড়িয়ে পড়েছিল বাংলার কাব্যসাহিত্যে— সেই আন্দোলনের কথা, তার সঙ্গে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে
থাকা নামগুলোর যাপন, জীবনবোধ ও তাৎক্ষণিক নানা মুহূর্ত ও তাঁদের কবিতাকেসময়ের ক্রম
মেনে দুই মলাটে পুরেছেন মৈত্রেয়ী বি চৌধুরী।
বইয়ের নাম ‘দ্য হাংরিয়ালিস্টস’। সম্প্রতি অক্সফোর্ড বুক স্টোরে বইটির উদ্বোধন করলেন
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক আনন্দ লাল।
আন্দোলন আরম্ভ করেন মলয় রায়চৌধুরী, সমীর রায়চৌধুরী, শক্তি চট্টোপাধ্যায় ও হারাধন ধাড়া ওরফে দেবী রায়।
পরবর্তীতে বিনয় মজুমদার, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়, প্রদীপ চৌধুরী, সুবিমল বসাক। এক নিঃশ্বাসে
নামগুলো পড়ে গেলে, ১৯৬০-এর উত্তাল আগুনে আন্দোলনের সঙ্গে নামগুলোর যোগসূত্র খুঁজে
পেতে অসুবিধা হয় না। জিওফ্রে চসারের 'In Sowre Hungry Tyme' বাক্য থেকে ‘হাংরি’ শব্দটিকেই
বেছে নেন কবি মলয় রায়চৌধুরী। সেই শব্দের নামেই এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত কবি-সাহিত্যিকদের
গোষ্ঠী ‘হাংরি জেনারেশন’ নামে চিহ্নিত হতে থাকেন।
ছড়িয়ে পড়েছিল বাংলার কাব্যসাহিত্যে— সেই আন্দোলনের কথা, তার সঙ্গে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে
থাকা নামগুলোর যাপন, জীবনবোধ ও তাৎক্ষণিক নানা মুহূর্ত ও তাঁদের কবিতাকেসময়ের ক্রম
মেনে দুই মলাটে পুরেছেন মৈত্রেয়ী বি চৌধুরী।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক আনন্দ লাল।
পরবর্তীতে বিনয় মজুমদার, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়, প্রদীপ চৌধুরী, সুবিমল বসাক। এক নিঃশ্বাসে
নামগুলো পড়ে গেলে, ১৯৬০-এর উত্তাল আগুনে আন্দোলনের সঙ্গে নামগুলোর যোগসূত্র খুঁজে
পেতে অসুবিধা হয় না। জিওফ্রে চসারের 'In Sowre Hungry Tyme' বাক্য থেকে ‘হাংরি’ শব্দটিকেই
বেছে নেন কবি মলয় রায়চৌধুরী। সেই শব্দের নামেই এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত কবি-সাহিত্যিকদের
গোষ্ঠী ‘হাংরি জেনারেশন’ নামে চিহ্নিত হতে থাকেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন